স্থলে বসবাসকারী প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগামী হল চিতা। ঘণ্টায় ১১৩ কিলোমিটার বেগে দৌড়ানোর এদের পক্ষে কোনো ব্যাপার-ই নয়।
১১৩ কিলোমিটার গতি ওঠাতে চিতার লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড
চিতা যেমন কয়েক সেকেন্ডে গতি ওঠাতে পারে আবার ধরে রাখতে পারেও খুব কম সময়। কয়েক মিনিটেই এরা ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
বিড়ালের মাসীদের মধ্যে চিতা সবচেয়ে ছোট। এদের ওজন মাত্র ৪৫ থেকে ৬০ কেজি।
চোখের নিচ থেকে মুখ পর্যন্ত নেমে যাওয়া কালো ডোরা দাগ দেখেই চিতাকে ভালো চেনা যায়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই কালো দাগ চিতার চোখকে রোদের ক্ষিপ্রতা থেকে রক্ষা করে
বাঘ মানেই হালুম হালুম গর্জন। কিন্তু একমাত্র চিতাই গর্জন করতে পারে না। চিতা পারে গরগর আওয়াজ করতে।
সিংহ শিকার ধরে রাতে, কিন্তু চিতাহ শিকার ধরে দিনে।
দিনের বেলায় চিতার দৃষ্টিশক্তি খুব প্রখর থাকে, এ সময় এরা ৫ কিলোমিটার দুরের শিকারও স্পষ্ট দেখতে পায়।
রাতে চিতার দৃষ্টিশক্তি থাকে দুর্বল।
৪ দিন পরে চিতার পানি পান করার কথা মনে পড়ে। অর্থাৎ চারদিনে একবার পানি পান করলেই চিতার তৃষ্ণা মিটে যা।
১১৩ কিলোমিটার গতি ওঠাতে চিতার লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড
চিতা যেমন কয়েক সেকেন্ডে গতি ওঠাতে পারে আবার ধরে রাখতে পারেও খুব কম সময়। কয়েক মিনিটেই এরা ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
বিড়ালের মাসীদের মধ্যে চিতা সবচেয়ে ছোট। এদের ওজন মাত্র ৪৫ থেকে ৬০ কেজি।
চোখের নিচ থেকে মুখ পর্যন্ত নেমে যাওয়া কালো ডোরা দাগ দেখেই চিতাকে ভালো চেনা যায়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই কালো দাগ চিতার চোখকে রোদের ক্ষিপ্রতা থেকে রক্ষা করে
বাঘ মানেই হালুম হালুম গর্জন। কিন্তু একমাত্র চিতাই গর্জন করতে পারে না। চিতা পারে গরগর আওয়াজ করতে।
সিংহ শিকার ধরে রাতে, কিন্তু চিতাহ শিকার ধরে দিনে।
দিনের বেলায় চিতার দৃষ্টিশক্তি খুব প্রখর থাকে, এ সময় এরা ৫ কিলোমিটার দুরের শিকারও স্পষ্ট দেখতে পায়।
রাতে চিতার দৃষ্টিশক্তি থাকে দুর্বল।
৪ দিন পরে চিতার পানি পান করার কথা মনে পড়ে। অর্থাৎ চারদিনে একবার পানি পান করলেই চিতার তৃষ্ণা মিটে যা।