ভারতের কেন্দ্রীয় মোদি সরকার ইতিমধ্যে বিদেশি অনুদানসংক্রান্ত নিয়মনীতি লঙ্ঘনের কারণে দেশের ৪ হাজার ৮৪২টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার (এনজিও) লাইসেন্স বাতিল করেছে। গত মঙ্গলবার লোকসভায় লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্ট (এফসিআরএ)-২০১০ অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিদেশি অনুদান গ্রহণের ছাড়পত্র পায়। কিন্তু ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের জন্য সরকার ৪ হাজার ৮৪২টি এনজিওর লাইসেন্স বাতিল করেছে। এর ফলে ভারতের এনজিওতে বিদেশি অনুদানের পরিমাণ কমে গেছে। ২০১৫-১৬ সালে এই পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ৭৭৩ কোটি রুপি। ২০১৬-১৭ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪৯৯ কোটি রুপি।এদিকে ভারতে কাজ করছে—এমন এনজিওসহ অ
ন্যান্য সংস্থা ও ব্যক্তিবিশেষ, যারা বিদেশি অনুদান পেয়ে আসছে, তাদের সবাইকে নতুন করে ব্যাংক হিসাব খোলার নির্দেশ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সরকার ৩২টি ব্যাংকের তালিকা দিয়েছে, এর যেকোনোটিতে খুলতে হবে এই হিসাব। ২১ জানুয়ারির মধ্যে এই হিসাব খুলতে হবে। নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, ব্যক্তিবিশেষ বা অন্যান্য সংস্থা যারা বিদেশি আর্থিক অনুদান পেয়ে থাকে, তাদের এই মর্মে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রাপ্ত অর্থ দেশবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হবে না। মূলত দেশে আর্থিক স্বচ্ছতা আনতে এই নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর ফলে আর্থিক ব্যবস্থাপনা সেবা আরও জোরদার হবে।
ন্যান্য সংস্থা ও ব্যক্তিবিশেষ, যারা বিদেশি অনুদান পেয়ে আসছে, তাদের সবাইকে নতুন করে ব্যাংক হিসাব খোলার নির্দেশ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সরকার ৩২টি ব্যাংকের তালিকা দিয়েছে, এর যেকোনোটিতে খুলতে হবে এই হিসাব। ২১ জানুয়ারির মধ্যে এই হিসাব খুলতে হবে। নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, ব্যক্তিবিশেষ বা অন্যান্য সংস্থা যারা বিদেশি আর্থিক অনুদান পেয়ে থাকে, তাদের এই মর্মে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রাপ্ত অর্থ দেশবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হবে না। মূলত দেশে আর্থিক স্বচ্ছতা আনতে এই নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর ফলে আর্থিক ব্যবস্থাপনা সেবা আরও জোরদার হবে।